
রমজান উপলক্ষে দরদী আহবান
এক, তারাবীহ বিশ রাকাত এটাই সুন্নাতে মুতাওয়ারিছা, (চলে আসা সুন্নাহ) এবং ১২৮৪ হিজরী পর্যন্ত ঝগড়া বিহিন উম্মাহ এটার উপরই আমল করেছেন। (খুলাফায়ে রাশেদার আমলও এটা
এক, তারাবীহ বিশ রাকাত এটাই সুন্নাতে মুতাওয়ারিছা, (চলে আসা সুন্নাহ) এবং ১২৮৪ হিজরী পর্যন্ত ঝগড়া বিহিন উম্মাহ এটার উপরই আমল করেছেন। (খুলাফায়ে রাশেদার আমলও এটা
ইতিকাফের ফাযায়েল ও মাসায়েল – মুফতি জসিমুদ্দীন (হাফি.) —————————— وَإِذْ جَعَلْنَا الْبَيْتَ مَثَابَةً لِلنَّاسِ وَأَمْنًا وَاتَّخِذُوا مِنْ مَقَامِ إِبْرَاهِيمَ مُصَلًّى وَعَهِدْنَا إِلَى إِبْرَاهِيمَ وَإِسْمَاعِيلَ أَنْ
মাসআলা : প্রত্যেক সুস্থ মস্তিষ্ক বালেগ মুসলিমের উপর রমযানের রোযা ফরয। আল্লাহ তাআলা বলেন- فمن شهد منكم الشهر فليصمه অর্থ : সুতরাং তোমাদের মধ্যে যে
রমজান মাস মুমিনের জীবনের সেরা মাস। জীবনের সব গোনাহ থেকে পরিত্রাণ ও পবিত্র হওয়ার সুবর্ণ সময়। রহমত-বরকতের বারিধারা নিয়ে হাজির হয় পবিত্র মাহে রমজান। গোনাহমুক্ত
রমজান মাসের প্রস্তুতির জন্য রাসূল (সা.) মূলত তিন প্রকার কৌশলে প্রস্তুতি গ্রহণ করতেন। ১. নফল রোজার মাধ্যমে রমজানের ব্যবহারিক প্রস্তুতি গ্রহণ। ২. রমজানের বরকত হাসিলের
কুরআন মজীদ ও সহীহ হাদীসের আলোকে রোযার গুরুত্ব ও ফযীলত মাওলানা মুহাম্মদ আনসারুল্লাহ হাসান রমযনের রোযা ইসলামের পাঁচ স্তম্ভের অন্যতম। ঈমান, নামায ও যাকাতের পরই
পবিত্র রমজান মাস মুসলিম উম্মাহর দরজায় কড়া নাড়ছে। আর অল্প কিছু দিন বাকি। আর কিছুদিন পরেই আল্লাহ তাআলার রহমত বরকত মাগফেরাত নাজাতসহ অনেক কল্যাণের মাস